সোমবার, ৯ নভেম্বর, ২০২০

ফ্রা‌ন্সের পণ্য বয়কট প্রসং‌গে

       ‌বি‌শ্বের, মুস‌লিম বি‌শ্বের এবং ফ্রা‌ন্সের শা‌ন্তির জন্য ফ্রা‌ন্সের ভাবা উ‌চিৎ । হয় তো মুস‌লি‌মের মে‌রে ফ্রান্স য‌থেষ্ট কর‌তে পার‌বে কিন্তু ফ্রা‌ন্সের এবং সমগ্র বি‌শ্বের কি কিছুই ক্ষ‌তি হ‌বে না ? সে কার‌নেই  বল‌ছি তা‌দের তথা বি‌শ্বের ভাবা দরকার যে , বাক স্বাধীনতা মা‌নে কারও ধর্ম  বিশ্বা‌সে আঘাত করা নয় । অথচ বলা হয়  ফ্রান্স গনতন্ত্রের দেশ ।এ সমস্যার সমাধানের জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিৎ।ফ্রা‌ন্সের পণ্য বয়ক‌টের রেশ বাংলা‌দে‌শেও ছ‌ড়ি‌য়ে প‌ড়ে‌ছে ।  মুসলমানেরা আশা করেন আমা‌দের নবী সঃ কে  যেন  অপমান না করা হয়।

বাংলাদে‌শেও পণ্য বয়ক‌টের প্রচারপত্র :

‌জো বাই‌ডে‌নের সম্পদ

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত জো বাইডেনের সম্পদ নিয়ে জল্পনা-কল্পনাও শুরু হয়ে গেছে। 
 নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী, ২০১৬, ২০১৭ এবং ২০১৮ সালের স্টেট এবং ফেডারেল আয়কর রিটার্নের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে তার বরাত দিয়ে ফোর্বস গত বছর এক প্রতিবেদনে জানায়, বাইডেনের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৯০ লাখ ডলার (৭৬ কোটি ২৩ লাখের বেশি টাকা)।  
১৯৭৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সিনেটর ছিলেন বাইডেন। সিনেটের হিস্টোরিক্যাল রেকর্ড বলছে, এই সময়ের মধ্যে ‌জো বাইডেনের বেতন ৪২ হাজার ৫০০ ডলার থেকে প্রতি বছর ১ লাখ ৭৪ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়েছে। জো বাইডেন তখন উপহাস করে বলতেন, আমি কংগ্রেসের সবচেয়ে গরীব মানুষ। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন জো বাইডেন। তখন এক ধাক্কায় তার বেতন ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। প্রতি বছরে সেই বেতন দাঁড়ায় প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজার ডলারে। ২০১৯ সালে বাইডেন জানিয়েছিলেন, ২০১৭ এবং ২০১৮ সালে তার এবং স্ত্রী জিল বাইডেনের সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৫ লাখ ডলার। 

সূত্র: টাউন অ্যান্ড কাউন্টি

Source: Bangladesh Protidin

বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০

আ‌মে‌রিকার নির্বাচ‌নে কয়েকটি রা‌জ্যে ভোট ব্যবধান

আলাস্কা ও নর্থ ক্যারোলাইনার ভোট গণনার হালনাগাদ তথ্য আগামী সপ্তাহের আগে পাওয়া সম্ভব হবে না। 
অ্যারিজোনা 
রাজ্যটির ম্যারিকোপা ও পিমা কাউন্টিতে নতুনভাবে ভোট গণনায় সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন বাইডেন। তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে ৪৬ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।
জর্জিয়া
 ডোনাল্ড ট্রাম্প এই রাজ্যটিতে এগিয়ে আছেন । দিনের শুরুতে ১৮ হাজার ভোটে এগিয়ে থাকলেও এখন বাইডেনের চেয়ে মাত্র দুই হাজার ভোটে এগিয়ে তিনি।
নেভাদা 
রাজ্যটিতে ভোটের ব্যবধান কমিয়ে আনার প্রত্যাশা ছিল ট্রাম্পের। কিন্তু তা আরও বাড়ছে। ব্যবধান আট হাজার থেকে বেড়ে তা ১১ হাজারে পৌঁছেছে।
পেনসিলভেনিয়া
দিনের শুরুতে এক লাখ ৬০ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু সেই ব্যবধান কমে এখন ৩৭ হাজারে পৌঁছাল।

Source : Jugantor

বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রের ভোটে আমাদের কোনো সমস্যা নেই

 

   ড.মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে যে কেউ ক্ষমতায় আসুক না কেন, আমাদের কোনো সমস্যা নেই।জো বাইডেনের জেতার পথে ,ট্রাম্প বলছেন ভোট জালিয়াতি  হয়েছে।পররাষ্ট্র নীতি কোনো ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে না উল্লেখ করে ড. মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে যে কেউ ক্ষমতায় আসুক না কেন, আমাদের কোনো সমস্যা নেই।    তারা প্রতিটি রাজ্যের মর্যাদা ধরে রেখে খুব সুন্দরভাবে ব্যবস্থাটি তৈরি করেছে।মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি খুব ভালো করছে এবং বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিকভাবে খুব ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমরা নিরপেক্ষতা বজায় রেখেছি। কোনো দেশের সঙ্গে আমাদের শত্রুতা নেই। আমরা সবার মঙ্গল কামনা করি।তার মতে, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ খুব ভালোভাবে কাজ করবে।  তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশ সর্বত্র স্থিতিশীলতা দেখতে চায়।  আমরা দৃঢ় স্থিতিশীলতা চাই।

২০১৭ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির কারণে প্রবাসীদের অসুবিধা হলেও টিপিপি তুলে দেয়ায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয়েছে বলে মন্তব্য করেন ড. মোমেন।  তিনি বলেন, ট্রাম্প আসার পরে আমাদের দেশের প্রবাসীদের অনেকের অসুবিধা হয়েছিল।  কিন্তু আমাদের দেশের বড় উপকার হল উনি (ট্রাম্প) এসে টিপিপিটা বাদ দিয়ে দিলেন।  আমাদের প্রতিযোগী দেশগুলো বিনা ট্যারিফে আমেরিকায় জিনিস পাঠাত, এগুলো তিনি বাদ দিয়ে দিলেন। তার ফলে আমাদের একটা ভালো সুবিধা হয়।ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক থাকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উনি (ট্রাম্প) আসার পর আমাদের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক ছিল। আমরা সন্ত্রাসমুক্ত হয়েছি অনেকটা, আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। আমরা উন্নতিও করেছি। আমরা কারও ওপর নির্ভরশীল না। 

ইনশা আল্লাহ।